স্টাফ রিপোর্টারঃনেত্রকোনার কেন্দুয়া উপজেলার কৃতি সন্তান (চায়না কোম্পানি সিএমজেড বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর) মো. সারোয়ার জাহান চৌধুরী।
তিনি কেন্দুয়ার সন্তান হলেও মদন উপজেলার পশ্চিম ফতেপুর ও আলমশ্রী সীমানায় প্রায় ১০ একর জায়গা জুড়ে গড়ে তুলছেন নিজের বাবার নামে মফিল উদ্দিন চৌধুরী এগ্রো ফিসারিজ প্রজেক্ট।
সরোজমিনে দেখা যায়, প্রজেক্ট জুড়ে রয়েছে বিভিন্ন ধরণের দেশি-বিদেশি ফলজ, বনজ, ঔষধি গাছ। রয়েছে বিশালকৃতির চারটি পুকুর।
পুরো প্রজেক্ট সিসি ক্যামেরার আওতায়, মনো মুগ্ধকর পরিবেশ দেখলেই চোখ জুড়িয়ে যায়।
স্থানীয়দের সাথে কথা বললে তারা জানান,
সারোয়ার জাহান চৌধুরীর প্রজেক্টে ফল গাছের মধ্যে আছে – দেশী-বিদেশী আম গাছ, যেমন- জাপানি মিয়াজাঁকি, থাই ব্যানেনা ম্যাংগোসহ উন্নতমানের আম,ভিয়েতনামের মাল্টা, কমলা, চায়না-৩ লিচু, বল সুন্দরী ও কাশ্মিরী বরই, থাই পেয়ারা, মিষ্টি কামরাঙা, নারকেল, বেল, তেঁতুল, আতাফল, জামসহ নানা রকম ফল।
এছাড়া ফুল গাছের মধ্যে রয়েছে পলাশ, শিমুল, কৃষ্ণচূড়া, গোলাপ, হাসনাহেনা,বাগানবিলাস, কাঠগোলাপ সহ অনেক রকম ফুল।
সারোয়ার হোসেন চৌধুরী বলেন, আমি কৃষি ভালোবাসি। আমার প্রজেক্টে প্রায় শতাধিক প্রজাতির দুই হাজার এর বেশি গাছ রয়েছে। পুকুরে আছে দেশী মাছ৷ আছে নানা রকম দেশি ফল, যা পুষ্টিতে ভরপুর৷
উপজেলা কৃষি অফিস থেকে কেউ প্রজেক্টে ফলোআপ করেন না। যদি কৃষি পরামর্শ ও সহযোগিতা পাওয়া, তাহলে কৃষি কাজে আরো অনুপ্রাণিত হতাম৷