1. crimeletter24@gmail.com : crimelet_crimelet :
শুক্রবার, ১৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০২:৩৪ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
পঞ্চগড়ে ফ্রি ওয়াই ফাই জোনের উদ্বোধন তারুণ্য উৎসবে পঞ্চগড়ে গ্রাম পুলিশ সদস্যদের প্রশিক্ষণ  দেবীগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত পঞ্চগড়ে ৪৬ তম জাতীয় বিজ্ঞান মেলা ও প্রযুক্তি সপ্তাহ উদযাপন রংপুর রেঞ্জের ও পুলিশ সুপার সহ ৪ ঊধ্বর্তন কর্মকর্তা আটক পঞ্চগড়ে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ জেলা সম্মেলনে সভাপতি আব্দুল হাই, সেক্রেটারি সৈয়দ সুলতান মাহমুদ পঞ্চগড়ে ইসলামী আন্দোলনের বিক্ষোভ পঞ্চগড়ে জুলাই-আগস্টে বিপ্লবের গণহত্যাকারীদের গ্রেফতার ও বিচারের দাবীতে বিক্ষোভ ও ম্মারকলিপি প্রদান পঞ্চগড়ে জাতীয় গ্রন্থাগার দিবস পালিত ২০২৫ পঞ্চগড়ে চিকিৎসক পদায়ন সহ ৯ দফা দাবিতে অনশনে. ডিসির আশ্বাসে অনশন প্রত্যাহার।

তানোরে বাড়ছে জ্বর-সর্দি রোগী 

  • প্রকাশের সময় : রবিবার, ২০ অক্টোবর, ২০২৪
  • ৮০ ০৫ বার পঠিত

তানোর(রাজশাহী)প্রতিনিধিঃ রাজশাহীর তানোরে বাড়ছে জ্বর, সর্দি, কাশি, ডায়রিয়া ও নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা। চিকিৎসকগণ উপজেলায় এ বছরের সর্দি-জ্বর ও কাশির তীব্রতায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। তাদের মতে, সাধারণত ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাসের কারণে সর্দি-জ্বর দেখা দেয়। এ ধরনের সর্দি-জ্বর তিন-চার দিন পর এমনিতেই ভালো হয়ে যায় ? কিন্তু এবার এর সঙ্গে কাশির তীব্রতা বেড়েছে। 
জানা গেছে, তানোর উপজেলার সর্বত্রই এখন জ্বর-সর্দি, ডায়রিয়া ও নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত রোগী বাড়ছে। গত এক সপ্তাহে উপজেলা হাসপাতালের বহির্বিভাগেই বহু রোগী জ্বর ও সর্দি নিয়ের এসেছেন। সরকারি-বেসরকারি হাসপাতাল ও চিকিৎসকদের ব্যক্তিগত। চেম্বারে এ ধরনের রোগীর চাপ বেড়েছে। শীতের শুরুর তুলনায় এখন কমপক্ষে ৩০ শতাংশ রোগী বেড়েছে। চিকিৎসকরা জানান, পাঁচ ধরনের সমস্যা নিয়ে বেশি শিশু রোগী আসছে। এর মধ্যে রয়েছে সর্দি-জ্বর, শরীরে র‍্যাশ ওঠা, ডায়রিয়া, নিউমোনিয়া ও অ্যাজমা। ভাইরাসজনিত সংক্রামক ব্যধি আক্রান্ত শিশুদের তাৎক্ষণিক চিকিৎসকের কাছে নিতে হবে। চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া পাড়া-মহল্লার ফার্মেসি থেকে ওষুধ না খাওয়ানোর পরামর্শ দিয়েছেন চিকিৎসকরা। তানোর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন রয়েছে উপজেলার কামারগাঁ এলাকার ১১ মাস বয়সি শিশু রায়হান। তার মা জুলেখা বেগম জানান, বাচ্চার শ্বাস নিতে সমস্যা হচ্ছিল। বুকে চাপ আর কাশি ছিল। হাসপাতালে এনে চিকিৎসার পর এখন কিছুটা সুস্থ। হাসপাতালে সেবা নিতে আসা জিওল গ্রামের শাকিল আলী বলেন, তিনি চার দিন ধরে জ্বর, সর্দি, কাশি ও শরীরে প্রচন্ড ব্যথায় ভুগছেন। এতদিন দোকান থেকে ওষুধ কিনে খেয়েছেন। এতে কোনো উপকার না পাওয়ায় হাসপাতালে এসেছেন। শুধু তাঁরাই নয়; তানোরের ঘরে ঘরে এখন সর্দি, জ্বর ও কাশির রোগী। সর্দি-জ্বরের সঙ্গে শরীরে প্রচন্ড ব্যথা, হচ্ছে। বিশেষ করে কাশি ভোগাচ্ছে সবচেয়ে বেশি। সর্দি ও জ্বর সেরে যাওয়ার পর শরীর ভীষণ দুর্বল হয়ে যাচ্ছে। ঠিকমতো খেতে পারছে না। উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. বানাবাস হাঁসদাক বলেন, আবহাওয়া পরিবর্তন কারণে অনেকে অসুস্থ হয়ে পড়ছে। প্রতিদিনই রোগী বাড়ছে। শিশু ও বয়স্ক রোগীই বেশি। হাসপাতালে সর্বোচ্চ চিকিৎসাসেবা দেওয়ার চেষ্টা করা 
হচ্ছে।

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো সংবাদ