1. crimeletter24@gmail.com : crimelet_crimelet :
শুক্রবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৪:১৫ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
পঞ্চগড়ে ৫ নারীকে জয়িতা সম্মাননা প্রদান পঞ্চগড়ে ঘোড় দৌড় দেখতে মানুষের উপচে পড়া ভিড়! উৎসবে মাতলো হাজারো মানুষ পঞ্চগড়ে জাগপা’র বিক্ষোভ মিছিল ও কুশপুত্তলিকা দাহ পঞ্চগড়ে স্বচ্ছ নির্বাচন প্রক্রিয়ায় চেম্বার অফ কমার্স এন্ড ইন্ডস্ট্রিজের কমিটি গঠন রতনীবাড়ী বাজার ব্যবসায়ী সমবায় সমিতির নির্বাচনে উল্লখ যোগ্য ৬ পদে নির্বাচিত বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী পঞ্চগড়ে সাবেক রেলমন্ত্রীর জামিন না মঞ্জুর পঞ্চগড়ে আল ইহসান হজ গ্রুপ ও স্কুল অফ দা হলি কুরআন আয়োজিত প্যারেন্টিং প্রশিক্ষণ পঞ্চগড়ে যথাযথ মর্যাদায় হানাদার মুক্ত দিবস উদযাপিত পঞ্চগড়ে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ জুলাই আগষ্ট অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের স্মৃতি নিয়ে স্মরণ সভা

বীর মুক্তিযোদ্ধা অগ্নিকন্যা মতিয়া চৌধুরীর প্রতি রাষ্ট্রীয় সম্মান দেয়া হলনা

  • প্রকাশের সময় : বৃহস্পতিবার, ১৭ অক্টোবর, ২০২৪
  • ৯২ ০৫ বার পঠিত

ডেক্স রিপোর্টঃ আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী মতিয়া চৌধুরীর দাফন সম্পন্ন হয়েছে। তবে দাফনের আগে বীর মুক্তিযোদ্ধা মতিয়া চৌধুরীর প্রতি রাষ্ট্রীয় সম্মান জানানোর কোনো আয়োজন ছিল না বলে জানিয়েছেন তাঁর ভাই মাসুদুল ইসলাম চৌধুরী।

১৬ অক্টোবর দুপুর ১২টার পরে তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৮২ বছর।

মতিয়া চৌধুরী একজন বিশিষ্ট বাংলাদেশি রাজনীতিবিদ এবং মুক্তিযোদ্ধা, যিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে অংশগ্রহণ করেছিলেন। তিনি দীর্ঘদিন ধরে আওয়ামী লীগের অন্যতম নেত্রী হিসেবে সক্রিয় ভূমিকা পালন করেছেন।

তার মুক্তিযুদ্ধে অবদানের জন্য তিনি বাংলাদেশ সরকার এবং বিভিন্ন সামাজিক ও রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান থেকে বহুবার সম্মানিত হয়েছেন।

মতিয়া চৌধুরীকে মুক্তিযুদ্ধে তার অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয়ভাবে সম্মাননা হিসেবে স্বাধীনতা পদক বসহ অন্যান্য রাষ্ট্রীয় পদক পেয়েছিলেন।

তার রাজনৈতিক ও মুক্তিযুদ্ধের অবদানের জন্য তিনি রাজনৈতিক মহল এবং সাধারণ মানুষের কাছে ব্যাপকভাবে শ্রদ্ধেয় ছিলেন।

বৃহস্পতিবার (১৭ অক্টোবর) বিকেলে দুই দফা জানাজা শেষে মতিয়া চৌধুরীকে মিরপুরের বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে তাঁর স্বামী বজলুর রহমানের কবরে শায়িত করা হয়।

মাসুদুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, ‘মতিয়া চৌধুরী তালিকাভুক্ত মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন। তাঁর পরিচয় সবাই জানে। কিন্তু তাঁকে কোনো গার্ড অব অনার জানানো হয়নি। কবরস্থানে দেখলাম কিছু পুলিশ ঘোরাঘুরি করছে। হয়তো এত লোকজন দেখেই তারা এসেছিল। কিন্তু তাঁকে গার্ড অব অনার দিতে কেউ আসেনি।’

বীর মুক্তিযোদ্ধাদের মৃত্যুর পর স্থানীয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে ‘গার্ড অব অনার’ দেওয়ার নিয়ম থাকলেও মতিয়া চৌধুরীর ক্ষেত্রে তা হয়নি।

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো সংবাদ