1. crimeletter24@gmail.com : crimelet_crimelet :
শুক্রবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৩:৪৬ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
পঞ্চগড়ে ৫ নারীকে জয়িতা সম্মাননা প্রদান পঞ্চগড়ে ঘোড় দৌড় দেখতে মানুষের উপচে পড়া ভিড়! উৎসবে মাতলো হাজারো মানুষ পঞ্চগড়ে জাগপা’র বিক্ষোভ মিছিল ও কুশপুত্তলিকা দাহ পঞ্চগড়ে স্বচ্ছ নির্বাচন প্রক্রিয়ায় চেম্বার অফ কমার্স এন্ড ইন্ডস্ট্রিজের কমিটি গঠন রতনীবাড়ী বাজার ব্যবসায়ী সমবায় সমিতির নির্বাচনে উল্লখ যোগ্য ৬ পদে নির্বাচিত বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী পঞ্চগড়ে সাবেক রেলমন্ত্রীর জামিন না মঞ্জুর পঞ্চগড়ে আল ইহসান হজ গ্রুপ ও স্কুল অফ দা হলি কুরআন আয়োজিত প্যারেন্টিং প্রশিক্ষণ পঞ্চগড়ে যথাযথ মর্যাদায় হানাদার মুক্ত দিবস উদযাপিত পঞ্চগড়ে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ জুলাই আগষ্ট অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের স্মৃতি নিয়ে স্মরণ সভা

ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে উঠা অভিযোগের তদন্তে পাঁচ সদস্যের কমিটি

  • প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ৮ অক্টোবর, ২০২৪
  • ৮৮ ০৫ বার পঠিত

সামরুজ্জামান (সামুন), কুষ্টিয়াঃ ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের সহকারী অধ্যাপক হাফিজুল ইসলামের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অভিযোগ তুলেছে শিক্ষার্থীরা। অভিযোগগুলো খতিয়ে দেখতে পাঁচ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি করেছে উপাচার্য।

মঙ্গলবার (৮ অক্টোবর) বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) এইচ এম আলী হাসান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়।

কমিটিতে অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ড. কাজী মোস্তফা আরীফকে আহ্বায়ক ও সহকারী প্রক্টর ড. মোহাঃ খাইরুল ইসলামকে সদস্য সচিব করা হয়েছে। কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন- ছাত্র উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মোঃ ওবায়দুল ইসলাম, সাদ্দাম হোসেন হল প্রভোস্ট অধ্যাপক ড. মোঃ আবুল কালাম আজাদ ও আল-ফিকহ অ্যান্ড লিগ্যাল স্টাডিজ বিভাগের শিক্ষক মোহাম্মদ আনোয়ারুল ওহাব। কমিটিকে অভিযোগগুলোর তদন্তপূর্বক আগামী ১০ (দশ) কর্মদিবসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন উপাচার্য বরাবর জমা দেওয়ার জন্য বলা হয়েছে।

এর আগে গতকাল (৭ অক্টোবর) বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন অধ্যয়ন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক হাফিজুল ইসলামের অপসারণ দাবিতে ক্যাম্পাসের প্রধান ফটক আটকে বিক্ষোভ মিছিল করে শিক্ষার্থীরা। পরে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা উপাচার্যের সঙ্গে আলোচনায় বসেন। এসময় তারা লিখিতভাবে উপাচার্যের কাছে ওই শিক্ষকের বিরুদ্ধে অন্তত ২৭টি অভিযোগ তুলে ধরেন এবং তাকে অপসারণসহ যথাযথ পদক্ষেপ নেয়ার দাবি জানান। পরে উপাচার্যের আশ্বাসে আন্দোলন স্থগিত করেন তারা।

শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করেন, ওই শিক্ষক ছাত্র-ছাত্রীদেরকে শারীরিক এবং মানসিকভাবে হেনস্থা করেন এবং ব্যক্তিগত স্বার্থ চারিতার্থ করার জন্য ব্যবহার করেন। এ ছাড়া মেয়ে শিক্ষার্থীদের পোশাক, পরিবার ও চেহারা নিয়ে প্রতিনিয়ত বাজে মন্তব্য করেন এবং মেয়েদের নর্তকী, বাজারের মেয়েসহ অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ করেন। এ ছাড়াও এটেনডেন্সের বিনিময়ে ছাত্রলীগের মিছিলে পাঠানো, কথার অবাধ্য হলে ইন্টারনাল মার্কস কমিয়ে দেয়া, শিক্ষার্থীদের পারসোনাল লাইফ নিয়ে হেনস্থা করা, শিক্ষার্থীদেরকে ভুল বুঝিয়ে অভ্যন্তরীণ কোন্দল সৃষ্টি করা, শিক্ষার্থীদের ফ্যানের সাথে ঝুলিয়ে মারার হুমকি, ব্যক্তিগত জীবনে হস্তক্ষেপ করে মানসিকভাবে বিপর্যস্ত করা, দাড়ি থাকলে শিবির ট্যাগ দিয়ে হেনস্থা, ক্লাসের শিডিউল দিয়ে ডেকে এনে জোরপূর্বক তার জন্মদিন পালন করানো, শিক্ষার্থীদের ছাত্রলীগের দোসর দিয়ে জোরপূর্বক হল থেকে নামানোর অভিযোগ করেছেন শিক্ষার্থীরা।

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো সংবাদ