1. crimeletter24@gmail.com : crimelet_crimelet :
বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০১:৫৩ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
পঞ্চগড়ে ফ্রি ওয়াই ফাই জোনের উদ্বোধন তারুণ্য উৎসবে পঞ্চগড়ে গ্রাম পুলিশ সদস্যদের প্রশিক্ষণ  দেবীগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত পঞ্চগড়ে ৪৬ তম জাতীয় বিজ্ঞান মেলা ও প্রযুক্তি সপ্তাহ উদযাপন রংপুর রেঞ্জের ও পুলিশ সুপার সহ ৪ ঊধ্বর্তন কর্মকর্তা আটক পঞ্চগড়ে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ জেলা সম্মেলনে সভাপতি আব্দুল হাই, সেক্রেটারি সৈয়দ সুলতান মাহমুদ পঞ্চগড়ে ইসলামী আন্দোলনের বিক্ষোভ পঞ্চগড়ে জুলাই-আগস্টে বিপ্লবের গণহত্যাকারীদের গ্রেফতার ও বিচারের দাবীতে বিক্ষোভ ও ম্মারকলিপি প্রদান পঞ্চগড়ে জাতীয় গ্রন্থাগার দিবস পালিত ২০২৫ পঞ্চগড়ে চিকিৎসক পদায়ন সহ ৯ দফা দাবিতে অনশনে. ডিসির আশ্বাসে অনশন প্রত্যাহার।

অতিভারী বৃষ্টিতে তিস্তার পানি বিপৎসীমার ওপরে

  • প্রকাশের সময় : রবিবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
  • ৩০ ০৫ বার পঠিত

রিয়াজুল হক সাগর,রংপুরঃ গত কয়েকদিনের অতিভারী বৃষ্টিতে তিস্তার পানি বিপৎসীমার ওপরে ওঠার সঙ্গে অন্যান্য নদী পানি বেড়ে যাওয়ায় লালমনিরহাট, নীলফামারী, রংপুর, কুড়িগ্রাম ও গাইবান্ধা জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। রোববার (২৯ সেপ্টেম্বর) এমন তথ্য জানিয়েছে পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র।পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী সরদার উদয় রায়হান জানিয়েছেন, রংপুর বিভাগের তিস্তা, ধরলা ও দুধকুমার নদীর পানি সমতল বাড়ছে। তিস্তা নদীর পানি সমতল রংপুর জেলার কাউনিয়া পয়েন্টে বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। অপরদিকে ধরলা ও দুধকুমার নদীর পানি সমতল বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।আবহাওয়া সংস্থাগুলোর তথ্যানুযায়ী, রংপুর বিভাগ ও তৎসংলগ্ন উজানে (ভারতে) অতি ভারী বৃষ্টিপাতের (৯৮৯ মিলিমিটার/২৪ ঘণ্টা) প্রবণতা কমে এসেছে। আগামী ২৪ ঘণ্টা পর্যন্ত তিস্তা, ধরলা ও দুধকুমার নদীর পানি সমতল স্থিতিশীল থাকতে পারে এবং পরবর্তী দুই দিনে কমতে পারে। আগামী ২৪ ঘণ্টায় লালমনিরহাট, নীলফামারী, রংপুর, কুড়িগ্রাম ও গাইবান্ধা জেলার তিস্তা নদী সংলগ্ন চরাঞ্চল এবং কয়েকটি নিম্নাঞ্চলে বন্যা পরিস্থিতি স্থিতিশীল থাকতে পারে। পরবর্তী দুই দিনে তিস্তা নদীর পানি সমতল কমে বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হতে পারে এবং বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হতে পারে। আগামী তিন দিন পর্যন্ত কুড়িগ্রাম জেলার ধরলা ও দুধকুমার নদীর পানি সমতল বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হতে পারে।রংপুর বিভাগের অন্যান্য প্রধান নদী- আত্রাই, করতোয়া, পুনর্ভবা, ঘাঘট, ইছামতি-যমুনা ও যমুনেশ্বরী নদীর পানি সমতল বাড়ছে, অপরদিকে টাঙ্গন নদীর পানি সমতল কমছে এবং বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। আগামী ২৪ ঘণ্টা পর্যন্ত রংপুর বিভাগের এসব নদীর পানি সমতল স্থিতিশীল থাকতে পারে এবং পরবর্তী দুই দিন নদীর পানি সমতল কমতে পারে।এ ছাড়া ব্রহ্মপুত্র নদ এবং ভাটিতে যমুনা নদীর পানি সমতল বাড়ছে। তবে বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। আগামী দুই দিন ব্রহ্মপুত্র-যমুনা নদ-নদীর পানি সমতল বাড়তে পারে এবং পরবর্তী তিন দিন স্থিতিশীল থাকতে পারে। তবে বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হতে পারে।

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো সংবাদ