আলিফ হোসেন, তানোরঃ রাজশাহী-১ আসনে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আবারো আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়ন দেয়া হয়েছে সাংসদ আলহাজ্ব ওমর ফারুক চৌধুরীকে বলে একাধিক সুত্র নিশ্চিত করেছে। এদিকে ফারুক চৌধুরীকে মনোনয়ন দেয়ার মধ্যদিয়ে এই অঞ্চলের গণমানুষের আকাঙ্খা বা স্বপ্ন পুরুণ হয়েছে। এবার তাকে বিপুল ভোটের ব্যবধানে বিজয়ী করে সরকারের মন্ত্রীসভায় দেখার আকাঙ্খায় আমজনতা একট্টা হয়েছে।
খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, দলের ভিতর এবং বাইরের নানা ষড়যন্ত্র, অপপ্রচার, প্রতিহিংসা ও গুজবের বহু অন্ধকার গলিতেও তিনি পথ হারাননি এবং গতানুগতিক রাজনীতির স্রোতে গা ভাসিয়ে দেননি।নিজস্ব, স্বকীয়তা ব্যক্তিত্ব সম্পন্ন অমায়িক ব্যবহার ও প্রচণ্ড সাহসী নেতৃত্বের লৌহমানব এই মানুষটি ছাত্র রাজনীতির সীমানা অতিক্রম করে ধীরে ধীরে গণমানুষের আকাঙ্ক্ষার পুরুষে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। তার প্রতি সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষের হৃদয় নিংড়ানো ভালোবাসার যে বহিঃপ্রকাশ তাতে তিনি না চাইলেও তানোর-গোদাগাড়ীর মানুষ তাকেই তাদের নেতা হিসেবে বেছে নিয়েছে, এখানে তার কোনো বিকল্প নাই। কারণ সাধারণ মানুষের নিখাদ ভালবাসার চেয়ে বড় কোন শক্তি নাই। তার মনোনয়ন নিশ্চিত হবার মধ্যদিয়ে সেটা আবারো প্রমাণ হয়েছে।
অনুসন্ধানে জানা গেছে, এমপি ফারুক চৌধুরী তার দীর্ঘ প্রায় দুই দশকের রাজনৈতিক জীবনে তানোর-গোদাগাড়ী থেকে তিনি প্রতিদিন যদি ৫ জন মানুষের উপকার করে থাকেন, তাহলে ৩৬৫ দিনে ১৮২৫ জন এবং ২০ বছরে ৩৬ হাজার ৫০০ জন মানুষের উপকার করেছেন। তাহলে উপকারভোগী এই মানুষগুলো তো এখানো এমপির পক্ষে মাঠে রয়েছে।এমপির জন্য জীবন বাজি রেখে তারা কাজ করতে প্রস্তুত আছে। এসব বিবেচনায় পরিক্ষিত ও আদর্শিক নেতৃত্ব ফারুক চৌধুরীকে দলীয় মনোনয়ন দেয়া হয়েছে বলে একাধিক সুত্র নিশ্চিত করেছে।