1. crimeletter24@gmail.com : crimelet_crimelet :
বুধবার, ২৬ মার্চ ২০২৫, ১২:০০ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
ভোটদিয়ে আপনার রক্ত চুষে খাবে এই সুযোগ কোন এমপি,মন্ত্রী কাউকে আর দেওয়া যাবেনা-পঞ্চগড়ে সারজিস আলম সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন বিএনপি মেনে নেবেনাবিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক – ব্যারিস্টার নওশাদ জমির বিএনপিতে ‘আশ্রয়’ পাচ্ছে আওয়ামী লীগের লোকজন তেঁতুলিয়ায় এবতেদায়ী মাদ্রাসার জমি জবরদখল কারীদের বিরুদ্ধে অভিযোগ পঞ্চগড়ে কবরস্থানের জায়গা দখল করে রাস্তা তৈরী করার প্রতিবাদে বিক্ষোভ ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরাইলি তান্ডব ও গণহত্যার প্রতিবাদে পঞ্চগড়ে বিক্ষোভ মিছিল পঞ্চগড়ে পৌর বিএনপির ইফতার ও দোয়া মাহফিল আসন্ন নাসিক নির্বাচনে ১০ নং ওয়ার্ডে কাউন্সিলর পদে লড়াইয়ের ঘোষনা দিয়েছেন লন্ডন প্রবাসী আরামবাগ সরদার বাড়ী নিবাসী জনাব মোশাররফ হক বাপ্পী পঞ্চগড় আটোয়ারী উপজেলা বিএনপির ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত পঞ্চগড়ে জমি নিয়ে সংঘর্ষ, বাড়িতে অগ্নিসংযোগ আহত ২০-২২ জন ও আটক ২৫-২৮ জন

চাঁদপুরের মতলব উত্তরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে যুবলীগ কর্মী গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত

  • প্রকাশের সময় : শনিবার, ১৭ জুন, ২০২৩
  • ১৯৮ ০৫ বার পঠিত

বিশেষ সংবাদদাতা -ঃ- চাঁদপুরের মতলব উত্তরে মোহনপুর ইউনিয়নে মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়ার কর্মী সম্মেলনে যাওয়ার সময় বিশেষ বাহিনীর ইন্দনে রাজাকার কাজী মিজানের সন্ত্রাসী বাহিনী অতর্কিত ভাবে হামলা চালায়। স্হানীয়দের মতে হামলার কারণ মায়া চৌধুরীর কর্মী সমর্থকদের ভীত সন্ত্রস্থ করা এবং আধিপত্য বিস্তার। বাহাদুরপুর গ্রামে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে মোবারক হোসেন বাবু (৪৮) নামের এক যুবলীগ কর্মী গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হয়েছেন। তার ছেলে ইমরান বেপারী (১৮) ও জহির কবিরাজ (৩৫) গুরুতর আহত হওয়ায় ঢাকায় প্রেরণ করা হয়েছে। নিহত মোবারক হোসেন বাবু বাহাদুরপুর গ্রামের আবুল বেপারীর ছেলে। আহত ইমরান তার ছেলে এবং জহির কবিরাজ একই গ্রামের মনু কবিরাজের ছেলে।
শনিবার বিকাল ৩টায় বাহাদুরপুরে স্থানীয় রাজনৈতিক কর্মীদের দুই গ্রুপের মাঝে দ্বন্দ্ব দেখা দিলে গোলাগুলি হয় বলে জানা গেছে। গুলিবিদ্ধ হয় তিনজন। পরে এদেরকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হলে মোবারক হোসেন বাবুকে মৃত ঘোষণা করেন কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. সিগমা রশিদ।
স্থানীয়রা জানান, পূর্ব শত্রুতার জের ধরে আওয়ামী লীগের দুইটি পক্ষ দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করায় এখন পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।
এদিকে গুরুতর আহত ইমরান বেপারী ও জহির কবিরাজকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় প্রেরণ করা হয়েছে বলে জানান হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। এছাড়াও আরো অন্তত ৫ জন আহত হওয়ার কথা জানা গেছে।

নিহত মোবারক হোসেন বাবুর ভাই আমির হোসেন কালু জানান, মোহনপুর ইউনিয়নের মাথাভাঙ্গা আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে আওয়ামী লীগের কর্মী সভায় আমার ভাইসহ লোকজন বাহাদুরপুর থেকে যাওয়ার পথে রাজ্জাক প্রধান’সহ তার লোকজন আক্রমন করে গুলিবর্ষন করে।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. সিগমা রশিদ জানান, রোগীকে একেবারেই শেষ পর্যায়ে নিয়ে আসছে। চিকিৎসা কার্যক্রম শুরু করার সাথে সাথেই রোগী মারা গেছে।
এ বিষয়ে মতলব উত্তর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. মহিউদ্দীন বলেন, হাসপাতালে নেয়া হলে এক যুবক নিহত হয়। অপর একজন আহতের খবর পেয়েছি। পুলিশ ঘটনাস্থলে রয়েছে এবং পরিস্থিতি আমাদের নিয়ন্ত্রণে।

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো সংবাদ