1. crimeletter24@gmail.com : crimelet_crimelet :
শনিবার, ০৯ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৪:৪৭ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
আজিজ আহম্মেদ কলেজের অধ্যক্ষসহ দুই শিক্ষের বিরুদ্ধে নোটিশ প্রকৌশলী জহিরুল ইসলামের মৃত্যুতে দোয়া ও স্মরন সভা অনুষ্ঠিত ঠাকুরগাঁওয়ে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় অসৎ অবলম্বন করায় ৯ সহকারী শিক্ষক পরীক্ষার্থী গ্রেফতার রাজশাহী-১ আসনে নৌকার বিকল্প ভাবছে না ভোটারগণ পঞ্চগড়ে প্রাথমিক নিয়োগ পরীক্ষায় অসদুপায় নানা কর্মসূচির মাধ্যমে ভালুকা মুক্ত দিবস উদযাপন আফসার বাহিনীর ত্রিমুখী আক্রমনে ভালুকা মুক্ত দিবস আজ রংপুরে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিয়োগ হারাগাছ সাহিত্য সংসদের ২২ তম সাহিত্য আসর অনুষ্ঠিত আয়োডিনযুক্ত লবণের আইন ও সচেতনতার পাশাপাশি কার্যক্রম জোরদার করতে সভা অনুষ্ঠিত

কেশরহাট পৌর মেয়রের বিরুদ্ধে ৭ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ

  • প্রকাশের সময় : শনিবার, ২৮ জানুয়ারী, ২০২৩
  • ৯৯ ০৫ বার পঠিত

তানোর (রাজশাহী) প্রতিনিধি -ঃ- রাজশাহীর তানোরের সীমান্তবর্তী মোহনপুর উপজেলার কেশরহাট পৌর সভার মেয়র শহিদুজ্জামান শহীদের বিরুদ্ধে নানা অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে প্রায় ৭ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। এসব অভিযোগ করেছেন তারই অধিনস্ত ৫ জন কাউন্সিলর।

তাদের করা অভিযোগ নাগরিকগণের কাছে ব্যাপক গুরুত্ব ও গ্রহণযোগ্যতা পেয়েছে। এদিকে অভিযোগের খবর ছড়িয়ে পড়লে এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে,  উঠেছে সমালোচনার ঝড়, বইছে মুখরুচোক নানা গুঞ্জন, প্রতিনিয়ত গুঞ্জনের ডালপালা মেলছে।
জানা গেছে, সম্প্রতি রাজশাহীর একটি প্রেসক্লাবে উপস্থিত হয়ে সংবাদ সম্মেলন করে ৫ কাউন্সিলর লিখিত বক্তব্যর মাধ্যমে মেয়র শহিদের বিরুদ্ধে প্রায় ৭ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ করেছেন।উক্ত সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত হয়ে বক্তব্য দেন ৯ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর বাবুল আক্তার, এক নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর একরামুল হক, ৮ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর আসলাম হোসেন, ৫ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর ছাবের আলী ও ৬ নম্বর  ওয়ার্ড কাউন্সিলর আব্দুল হামিদ প্রমুখ।
এদিকে তাদের লিখিত অভিযোগে বলা হয়, কেশরহাট পৌরসভার বর্তমান মেয়র শহিদুজ্জামান বিগত বছরে প্রায় ৭ কোটি টাকা দুর্নীতি ও অনিয়মের মাধ্যমে আত্মসাত করেছেন। এডিপির অর্থায়নে কেশরহাট পৌরসভায় প্রতি অর্থবছরে ৭৮-৮৬ লাখ টাকা বরাদ্দ হয়। সেই অর্থ দিয়ে পৌরসভার আর্থ সামাজিক উন্নয়নে টেন্ডারের মাধ্যমে ব্যয় হওয়ার কথা থাকলেও মেয়র বিভিন্ন কৌশলে
নামমাত্র কোটেশন দেখিয়ে ইচ্ছেমতো বিল ভাউচার দেখিয়ে পুরো অর্থ আত্মসাত করেন; যা সম্পূর্ণ আইনের পরিপন্থি। এ নিয়ে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়, উপপরিচালক স্থানীয় সরকার বিভাগ, বিভাগীয় কমিশনার ও জেলা প্রশাসককের কাছে লিখিত অভিযোগও করা হয়েছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কাউন্সিলর বলেন, মেয়র শহিদের বিরুদ্ধে করা অভিযোগ সরেজমিন তদন্ত করা হলে প্রতিটি অভিযোগের শতভাগ সত্যতা মিলবে। তারা সরেজমিন তদন্তপুর্বক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সংশ্লিষ্ট বিভাগের উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের জরুরী হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন। এ বিষয়ে জানতে চাইলে মেয়র শহিদুজ্জামান শহিদ দুর্নীতির অভিযোগ অসত্য ও বানোয়াট বলে দাবি করেন। তিনি উলটো দাবি করেন, কতিপয় নেতার উচ্চাভিলাষ বাস্তবায়ন না হওয়ায় তার বিরুদ্ধে কথিত দুর্নীতির বানোয়াট অভিযোগ তোলা হচ্ছে।

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো সংবাদ